ঢাকা ১০:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বর্তমান সময়ে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা Logo কোনভাবেই উত্তরবঙ্গ আর অবহেলিত থাকবে না- স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা Logo ভূমি মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন সংস্থার চলমান প্রকল্পসমূহের পর্যালোচনা সভায় ভূমি সচিব প্রকল্প কাজ নিয়মিত তদারকি, সমন্বয় সাধন ও নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে Logo কেরানীগঞ্জে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু” Logo কিছু কিছু পুলিশ এখনো ভাবে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে: নবী উল্লাহ নবী Logo সৎও মিষ্টভাষী উপসচিব আবুল হাসান Logo বিজিবি’কে সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার Logo ১০ বছরের জন্য এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে Logo তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী রাহাত ফাতেহ আলী খানের সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo রাজনীতিবিদ শেখ রিয়াজ উদ্দিন রানার কিছু কথা

টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার- তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৮:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪
  • ৬৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার এবং জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা এ অঙ্গীকারের বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘ইউনাইটেড ইন প্রোগ্রেস: শেয়ারিং ন্যাশনাল এসডিজি’স কমিউনিকেশনস স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০২৪-২০৩০’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহের কার্যালয় (ইউএনওপিএস)-এর সহযোগিতায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক ইউনিট এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মো. আখতার হোসেন, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সচিব) ড. মো. কাউসার আহমেদ এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস। সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহ কার্যালয়ের কান্ট্রি ম্যানেজার সুধীর মুরলীধরন।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ধারণা ও দর্শন হচ্ছে, শুধু উন্নয়ন নয়, উন্নয়ন হতে হবে টেকসই এবং সুষম। কারণ উন্নয়ন যদি টেকসই ও সুষম না হয় তাহলে তা সত্যিকার অর্থে কাজে আসে না। টেকসই ও সুষম উন্নয়ন সমাজে পরিবর্তন আনতে পারে।

তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাসহ আমাদের জাতীয় পরিকল্পনা কাঠামোতে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রাসমূহকে একীভূত করা হয়েছে। এটি শুধুমাত্র একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত নয়, এটি টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের প্রমাণ।

প্রতিমন্ত্রী যোগ করেন, এসডিজি বাস্তবায়নের বর্তমান প্রেক্ষাপটে জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল এবং কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত করার উদ্যোগ সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই কৌশল এসডিজির লক্ষ্যমাত্রাসমূহ স্থানীয় পর্যায়ে সম্পৃক্ত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি প্রতিটি নাগরিককে তাদের অবস্থান নির্বিশেষে উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সচেতন ও সম্পৃক্ত করবে। এটি কাউকে পিছনে না রাখার জন্য সরকারের অঙ্গীকারের বহিঃপ্রকাশ।

তিনি বলেন, জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল বাস্তবায়নে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এ মন্ত্রণালয় সরকারের নীতি এবং জনগণের বোঝাপড়া ও অংশগ্রহণের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে। মন্ত্রণালয়ের সম্পদ, নেটওয়ার্ক এবং প্ল্যাটফর্মগুলো কাজে লাগিয়ে এসডিজির বার্তাগুলো নগর কেন্দ্র থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত দেশের প্রতিটি কোণায় পৌঁছানো আমরা নিশ্চিত করতে চাই। এসডিজি এজেন্ডার সাফল্য জনগণের সচেতনতা ও অংশগ্রহণের উপর অনেকাংশে নির্ভর করে। টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি হল একজন সচেতন এবং নিযুক্ত নাগরিক। যখন মানুষ এসডিজির তাৎপর্য এবং সেগুলো অর্জনে তাদের ভূমিকা বুঝতে পারে, তখন তারা উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হয়ে ওঠে।

তিনি আরো যোগ করেন, যোগাযোগ হচ্ছে কৌশলী একটি বিষয়, এটি সহজ বিষয় নয়। যোগাযোগের ক্ষেত্রে কি ধরণের উপকরণ বা পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে সেটি নিয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন। যোগাযোগের উপকরণ ও কৌশল প্রয়োজন উপযোগী হতে হবে। এটি হতে হবে স্থানীয় প্রাসঙ্গিকতার ভিত্তিতে। ঢাকায় বসে আমরা যা আলোচনা করি এবং যোগাযোগের যে পদ্ধতির কথা ভাবি সেটি গ্রামাঞ্চলে কার্যকর নাও হতে পারে। তাই স্থানীয় প্রাসঙ্গিকতা বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ভিত্তিতেই আমাদের যোগাযোগ কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। তাহলে সেটি সমাজে পরিবর্তন আনতে পারবে।

তিনি বলেন, উদ্দিষ্ট ব্যক্তির নিকট বার্তা পৌঁছে দেয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অন্যতম দায়িত্ব। এক্ষেত্রে জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে এই মন্ত্রণালয় সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে। তবে এসডিজি বাস্তবায়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি খাত, উন্নয়ন সহযোগী, বিদেশী বন্ধু সবাই একসাথে কাজ করতে হবে। নিজেদের স্বার্থে এই পৃথিবী, এই সমাজ ও এখানকার জনসাধারণের স্বাস্থ্যকর ও সমৃদ্ধ অস্তিত্ব অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই এই পৃথিবী, এই পরিবেশ, এই সমাজ, এ জনগণের জন্য অবদান রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব।

উক্ত অনুষ্ঠানে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) সম্পর্কিত প্রথম জাতীয় কমিউনিকেশনস স্ট্রাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০২৪-২০৩০ এর চূড়ান্ত খসড়া উপস্থাপন করা হয়। এটি উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক অতিরিক্ত সচিব মো. মনিরুল ইসলাম এবং জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহের কার্যালয় (ইউএনওপিএস)-এর এসডিজি কমিউনিকেশনস সিনিয়র অফিসার নুসরাত আমিন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বর্তমান সময়ে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার- তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় ১০:৫৮:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্ট: টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার এবং জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা এ অঙ্গীকারের বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘ইউনাইটেড ইন প্রোগ্রেস: শেয়ারিং ন্যাশনাল এসডিজি’স কমিউনিকেশনস স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০২৪-২০৩০’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহের কার্যালয় (ইউএনওপিএস)-এর সহযোগিতায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক ইউনিট এ অনুষ্ঠান আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মো. আখতার হোসেন, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সচিব) ড. মো. কাউসার আহমেদ এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস। সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহ কার্যালয়ের কান্ট্রি ম্যানেজার সুধীর মুরলীধরন।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ধারণা ও দর্শন হচ্ছে, শুধু উন্নয়ন নয়, উন্নয়ন হতে হবে টেকসই এবং সুষম। কারণ উন্নয়ন যদি টেকসই ও সুষম না হয় তাহলে তা সত্যিকার অর্থে কাজে আসে না। টেকসই ও সুষম উন্নয়ন সমাজে পরিবর্তন আনতে পারে।

তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাসহ আমাদের জাতীয় পরিকল্পনা কাঠামোতে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রাসমূহকে একীভূত করা হয়েছে। এটি শুধুমাত্র একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত নয়, এটি টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের প্রমাণ।

প্রতিমন্ত্রী যোগ করেন, এসডিজি বাস্তবায়নের বর্তমান প্রেক্ষাপটে জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল এবং কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত করার উদ্যোগ সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই কৌশল এসডিজির লক্ষ্যমাত্রাসমূহ স্থানীয় পর্যায়ে সম্পৃক্ত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি প্রতিটি নাগরিককে তাদের অবস্থান নির্বিশেষে উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সচেতন ও সম্পৃক্ত করবে। এটি কাউকে পিছনে না রাখার জন্য সরকারের অঙ্গীকারের বহিঃপ্রকাশ।

তিনি বলেন, জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল বাস্তবায়নে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এ মন্ত্রণালয় সরকারের নীতি এবং জনগণের বোঝাপড়া ও অংশগ্রহণের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে। মন্ত্রণালয়ের সম্পদ, নেটওয়ার্ক এবং প্ল্যাটফর্মগুলো কাজে লাগিয়ে এসডিজির বার্তাগুলো নগর কেন্দ্র থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত দেশের প্রতিটি কোণায় পৌঁছানো আমরা নিশ্চিত করতে চাই। এসডিজি এজেন্ডার সাফল্য জনগণের সচেতনতা ও অংশগ্রহণের উপর অনেকাংশে নির্ভর করে। টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি হল একজন সচেতন এবং নিযুক্ত নাগরিক। যখন মানুষ এসডিজির তাৎপর্য এবং সেগুলো অর্জনে তাদের ভূমিকা বুঝতে পারে, তখন তারা উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হয়ে ওঠে।

তিনি আরো যোগ করেন, যোগাযোগ হচ্ছে কৌশলী একটি বিষয়, এটি সহজ বিষয় নয়। যোগাযোগের ক্ষেত্রে কি ধরণের উপকরণ বা পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে সেটি নিয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন। যোগাযোগের উপকরণ ও কৌশল প্রয়োজন উপযোগী হতে হবে। এটি হতে হবে স্থানীয় প্রাসঙ্গিকতার ভিত্তিতে। ঢাকায় বসে আমরা যা আলোচনা করি এবং যোগাযোগের যে পদ্ধতির কথা ভাবি সেটি গ্রামাঞ্চলে কার্যকর নাও হতে পারে। তাই স্থানীয় প্রাসঙ্গিকতা বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ভিত্তিতেই আমাদের যোগাযোগ কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। তাহলে সেটি সমাজে পরিবর্তন আনতে পারবে।

তিনি বলেন, উদ্দিষ্ট ব্যক্তির নিকট বার্তা পৌঁছে দেয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অন্যতম দায়িত্ব। এক্ষেত্রে জাতীয় এসডিজি যোগাযোগ কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে এই মন্ত্রণালয় সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে। তবে এসডিজি বাস্তবায়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি খাত, উন্নয়ন সহযোগী, বিদেশী বন্ধু সবাই একসাথে কাজ করতে হবে। নিজেদের স্বার্থে এই পৃথিবী, এই সমাজ ও এখানকার জনসাধারণের স্বাস্থ্যকর ও সমৃদ্ধ অস্তিত্ব অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই এই পৃথিবী, এই পরিবেশ, এই সমাজ, এ জনগণের জন্য অবদান রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব।

উক্ত অনুষ্ঠানে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) সম্পর্কিত প্রথম জাতীয় কমিউনিকেশনস স্ট্রাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০২৪-২০৩০ এর চূড়ান্ত খসড়া উপস্থাপন করা হয়। এটি উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক অতিরিক্ত সচিব মো. মনিরুল ইসলাম এবং জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহের কার্যালয় (ইউএনওপিএস)-এর এসডিজি কমিউনিকেশনস সিনিয়র অফিসার নুসরাত আমিন।