
ইবি প্রতিনিধি
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়ার দিশা টার্কে কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর অঞ্চলের কো-অর্ডিনেটর মোতালেব বিশ্বাস লিখন। আরও উপস্থিত ছিলেন যশোর অঞ্চলের সমন্বয়কারী খোরশেদ আলম, একাউন্টস অফিসার অধীশ দাশ এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সাংগঠনিক জেলার কো-অর্ডিনেটর মামুন হোসেন।
এছাড়াও কর্মশালায় ইবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফিজ আহমেদ, নুর উদ্দিন, ইবি ছাত্রশিবিরের ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক জাকারিয়া, দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আবসার নবী হামযা ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, ইবি’র সভাপতি রাহাত, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি সায়েম আহমেদ সহ আরও অনেকে অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ইবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নুর উদ্দিন বলেন, “৫২’র ভাষা আন্দোলনের পর ৫৪, ৫৬, ৬৯, ৭০, ৭১, ৮১, ৯০, ১৩ ও ২৪ সালের সকল ঐতিহাসিক আন্দোলনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে তরুণ সমাজ। সেই তরুণদের জন্যই একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাঁয়তারা চলছিল। তাদের ছায়াতলে বাংলাদেশ অন্ধকারে ধাবিত হচ্ছিল—নির্বাচনী ব্যবস্থা, আইনি কাঠামো ও বিচার বিভাগসহ সব কিছুই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ছিল। কিন্তু জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে পতনের মুখোমুখি করা সম্ভব হয়েছে। আজ আমরা তাই মুক্তভাবে একটি প্ল্যাটফর্মে কথা বলার সুযোগ পাচ্ছি।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের রাজনীতির জন্য প্রয়োজন শিক্ষিত, দক্ষ ও মূল্যবোধসম্পন্ন নেতৃত্ব। আগামী বাংলাদেশ গঠনে কোনো চাঁদাবাজ নয়, বরং যারা সচেতন, সুশিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত, তাদেরই রাজনীতিতে এসে দেশের হাল ধরা উচিত।”