ঢাকা ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান Logo অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদ ও জরিমানা আদায় Logo দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা শাখার অভিযানে অজ্ঞানপার্টি ও চোরচক্রের ০৬ জন গ্রেফতার Logo উত্তর বংশীকুন্ডা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে বিএনপির আংশিক কমিটি গঠন সম্পন্ন Logo জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ–২০২৫ শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পেয়েছেন বাগআঁচড়ার কদ্দুস আলী বিশ্বাস Logo রাণীশংকৈলের রাকিব ক্যান্সারে আক্রান্ত, সাহায্যের হাত বাড়ানোর আহ্বান Logo রাবিতে  ছাত্রী হয়রানির অভিযোগ  Logo মৎস্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগের পরিচালকের মৃত্যুতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার শোক Logo রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পরিচালনা পর্ষদের ১৪৮ তম সভা অনুষ্ঠিত Logo গাইবান্ধায় ১৪৯০মিটার দীর্ঘ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ উদ্বোধন করবেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা।

বাংলাদেশ থেকে আরো রোহিঙ্গা নেবে অস্ট্রেলিয়া- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
  • ৬০২ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা (৩১ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রি.): বাংলাদেশ থেকে আরো রোহিঙ্গা (জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক) নেবে অস্ট্রেলিয়া বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা আজ বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন। বৈঠকে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী Tony Burke দেশটির প্রতিনিধিদল এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। উপদেষ্টা বলেন, বৈঠকে আমরা রোহিঙ্গাদের অস্ট্রেলিয়ায় নেওয়ার ব্যাপারে কথা বলেছি। তারা আগেও দুই হাজার রোহিঙ্গা নিয়েছে, আরো নেবে। এ ব্যাপারে তারা ইতিবাচক সম্মতি জানিয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিরাপদ এবং নিয়মিত অভিবাসনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অবৈধভাবে যে ৯৭জন বাংলাদেশি অস্ট্রেলিয়া প্রবেশের চেষ্টা করেছে ও যাদের বৈধ ভিসা ছিল না, তাদেরকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা দেশে ফেরত নিয়ে আসবো। তিনি আরো বলেন, তারা অস্ট্রেলিয়ার প্রবেশ করতে পারেনি, পাশে একটা দ্বীপে তাদের রাখা হয়েছে। তবে তাদের খাওয়া দাওয়ার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। এর আগে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দু’দেশের জনগণের মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধি, ট্রান্সন্যাশনাল অপরাধ মোকাবিলায় সহযোগিতা, সিভিল মেরিটাইম সিকিউরিটি এবং মেরিটাইম সেফটি বিষয়ে সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, মানব পাচার ও অনিয়মিত অভিবাসন প্রতিরোধ বিষয়ে সহযোগিতা, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিক (রোহিঙ্গা) ইস্যু-সহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধুপ্রতিম দেশ। দু’দেশের পুরনো বন্ধুত্ব কমনওয়েলথ ঐতিহ্য এবং পারস্পরিক যোগাযোগের মাধ্যমে আরো দৃঢ় হয়েছে। ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম দেশগুলির মধ্যে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক উইলিয়াম ওডারল্যান্ড একমাত্র বিদেশী নাগরিক যিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশের অন্যতম সর্বোচ্চ পুরস্কার বীরপ্রতীক খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। বৈঠকে উপদেষ্টা আরো জানান, সন্ত্রাসবাদ, সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং অর্থ পাচার সহ আন্তর্জাতিক অপরাধের ক্রমবর্ধমান হুমকি প্রতিরোধে বাংলাদেশ সর্বদা আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। এ বিষয়ে তথ্য বিনিময় এবং সহযোগিতা জোরদার ও সুসংহত করার ক্ষেত্রে আমাদের অভিন্ন দৃষ্টি ও আগ্রহ রয়েছে। এসময় অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী জানান, অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশ নানা ধরনের সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে। তরুণ প্রজন্ম অনলাইন ও বিভিন্ন মাধ্যমে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়াও সাইবার হামলাসহ এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও তথ্য আদান-প্রদানকে সর্বাধিক গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। বৈঠকে বাংলাদেশে ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে “Civil Maritime Security & Maritime Safety” বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এর মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী ও অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অস্ট্রেলিয়ান মেরিটিটাইম বর্ডার কমান্ড এর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল Brett Sonter। মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে অস্ট্রেলিয়ান প্রতিনিধিদলে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার Nardia Simpson, মন্ত্রীর চিফ অভ স্টাফ Darryl Watkins, মন্ত্রীর সিনিয়র অ্যাডভাইজার Ann Clark, অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র দপ্তরের ইমিগ্রেশন বিষয়ক সহযোগী সচিব Emma Cassar, অস্ট্রেলিয়ান মেরিটিটাইম বর্ডার কমান্ড এর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল Brett Sonter, অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক পরিচালক (নয়াদিল্লীস্থ হাইকমিশনে সংযুক্ত) Steve Biddle, বাংলাদেশ বিষয়ক প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট কর্নেল John Dempsey, নয়াদিল্লীস্থ অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের স্বরাষ্ট্র বিষয়ক কাউন্সিলর Jade Donney ও অস্ট্রেলিয়ান বর্ডার ফোর্স বিষয়ক কাউন্সিলর সুপারিন্টেন্ডেন্ট Blaise Taylor। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এর মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোস্তফা জামান, সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরোজ সরকার ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মোহাম্মদ নুরে আলম।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান

বাংলাদেশ থেকে আরো রোহিঙ্গা নেবে অস্ট্রেলিয়া- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় ০৪:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকা (৩১ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রি.): বাংলাদেশ থেকে আরো রোহিঙ্গা (জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক) নেবে অস্ট্রেলিয়া বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা আজ বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন। বৈঠকে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী Tony Burke দেশটির প্রতিনিধিদল এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। উপদেষ্টা বলেন, বৈঠকে আমরা রোহিঙ্গাদের অস্ট্রেলিয়ায় নেওয়ার ব্যাপারে কথা বলেছি। তারা আগেও দুই হাজার রোহিঙ্গা নিয়েছে, আরো নেবে। এ ব্যাপারে তারা ইতিবাচক সম্মতি জানিয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিরাপদ এবং নিয়মিত অভিবাসনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অবৈধভাবে যে ৯৭জন বাংলাদেশি অস্ট্রেলিয়া প্রবেশের চেষ্টা করেছে ও যাদের বৈধ ভিসা ছিল না, তাদেরকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা দেশে ফেরত নিয়ে আসবো। তিনি আরো বলেন, তারা অস্ট্রেলিয়ার প্রবেশ করতে পারেনি, পাশে একটা দ্বীপে তাদের রাখা হয়েছে। তবে তাদের খাওয়া দাওয়ার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। এর আগে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দু’দেশের জনগণের মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধি, ট্রান্সন্যাশনাল অপরাধ মোকাবিলায় সহযোগিতা, সিভিল মেরিটাইম সিকিউরিটি এবং মেরিটাইম সেফটি বিষয়ে সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, মানব পাচার ও অনিয়মিত অভিবাসন প্রতিরোধ বিষয়ে সহযোগিতা, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিক (রোহিঙ্গা) ইস্যু-সহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধুপ্রতিম দেশ। দু’দেশের পুরনো বন্ধুত্ব কমনওয়েলথ ঐতিহ্য এবং পারস্পরিক যোগাযোগের মাধ্যমে আরো দৃঢ় হয়েছে। ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম দেশগুলির মধ্যে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক উইলিয়াম ওডারল্যান্ড একমাত্র বিদেশী নাগরিক যিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশের অন্যতম সর্বোচ্চ পুরস্কার বীরপ্রতীক খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। বৈঠকে উপদেষ্টা আরো জানান, সন্ত্রাসবাদ, সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং অর্থ পাচার সহ আন্তর্জাতিক অপরাধের ক্রমবর্ধমান হুমকি প্রতিরোধে বাংলাদেশ সর্বদা আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। এ বিষয়ে তথ্য বিনিময় এবং সহযোগিতা জোরদার ও সুসংহত করার ক্ষেত্রে আমাদের অভিন্ন দৃষ্টি ও আগ্রহ রয়েছে। এসময় অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী জানান, অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশ নানা ধরনের সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে। তরুণ প্রজন্ম অনলাইন ও বিভিন্ন মাধ্যমে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়াও সাইবার হামলাসহ এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও তথ্য আদান-প্রদানকে সর্বাধিক গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। বৈঠকে বাংলাদেশে ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে “Civil Maritime Security & Maritime Safety” বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এর মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী ও অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অস্ট্রেলিয়ান মেরিটিটাইম বর্ডার কমান্ড এর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল Brett Sonter। মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে অস্ট্রেলিয়ান প্রতিনিধিদলে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার Nardia Simpson, মন্ত্রীর চিফ অভ স্টাফ Darryl Watkins, মন্ত্রীর সিনিয়র অ্যাডভাইজার Ann Clark, অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র দপ্তরের ইমিগ্রেশন বিষয়ক সহযোগী সচিব Emma Cassar, অস্ট্রেলিয়ান মেরিটিটাইম বর্ডার কমান্ড এর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল Brett Sonter, অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক পরিচালক (নয়াদিল্লীস্থ হাইকমিশনে সংযুক্ত) Steve Biddle, বাংলাদেশ বিষয়ক প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট কর্নেল John Dempsey, নয়াদিল্লীস্থ অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের স্বরাষ্ট্র বিষয়ক কাউন্সিলর Jade Donney ও অস্ট্রেলিয়ান বর্ডার ফোর্স বিষয়ক কাউন্সিলর সুপারিন্টেন্ডেন্ট Blaise Taylor। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এর মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোস্তফা জামান, সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরোজ সরকার ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মোহাম্মদ নুরে আলম।