ঢাকা ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo দাবি মেনে নিয়েছে সরকার জবি শিক্ষার্থীদের Logo বাংলাদেশ কারো দয়া নয়, ন্যায্য হিস্যা চায়- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল এ ভারত থেকে বাংলাদেশে অবৈধভাবে আসার পথে (১) যুবক আটক Logo ডিবি কর্তৃক ২০ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ১০২ কেজি গাঁজাসহ দুই চিহ্নিত মাদক কারবারি গ্রেফতার Logo কোরবানি ঈদে প্রত্যেক হাটে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক বসবে- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo সাজেকে স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের কার্যক্রম শুরু Logo খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ০২টি বিদেশী পিস্তল ও ০২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে বিজিবি Logo জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল, সদস্য সচিব জাহিদুল Logo বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস কি? Logo মেহেরপুর জেলার বুড়িপোতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহ জামাল গ্রেপ্তার

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • ৫৭০ বার পড়া হয়েছে

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দাবি মেনে নিয়েছে সরকার জবি শিক্ষার্থীদের

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য