ঢাকা ০৫:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নবনির্বাচিত সভাপতি সেহাংশু সরকার কুট্টি ও সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.মুজিবর রহমান টোটন Logo জলাশয় নয়, জমি নয়—টার্গেট আমি: মোশাহিদ তালুকদারের প্রতিবাদ Logo সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেপ্তার Logo জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক প্রধানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা Logo পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এবছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার Logo হলি আর্টিজানের ঘটনা সম্পর্কে ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্য ভিন্নভাবে উপস্থাপন প্রসঙ্গে Logo ৪৬ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি Logo ডাইফের শ্রমিক হেল্পলাইন (১৬৩৫৭)-এর আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন Logo প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘকে মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য গণমাধ্যমে স্ব-নিয়ন্ত্রণ প্রচারের আহ্বান জানিয়েছেন Logo আফতাবনগরে নির্মাণ সামগ্রী ফেলে বায়ুদূষণ: মোবাইল কোর্টে ৩ প্রতিষ্ঠানের জরিমানা

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • ৬২০ বার পড়া হয়েছে

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নবনির্বাচিত সভাপতি সেহাংশু সরকার কুট্টি ও সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.মুজিবর রহমান টোটন

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য