ঢাকা ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন “শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন” Logo আমদানি নীতি আদেশ প্রতিপালন, অটোমেশন, মামলা হ্রাসকরণসহ বকেয়া আদায় কার্যক্রমে মনোযোগ দিতে বলেন Logo দেশে নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্য সেবার মান নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড কাজ করছে- বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবসে শিল্প উপদেষ্টা Logo বাংলাদেশের নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার Logo নিষিদ্ধ পলিথিন বন্ধে আর কোনও ছাড় নয়: শুরু হচ্ছে যৌথবাহিনীর কঠোর অভিযান।- পরিবেশ উপদেষ্টা Logo প্রোটোকল নির্দেশিকা পর্যালোচনার জন্য কমিটি গঠন Logo গণমাধ্যম সংস্কারে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ Logo শিক্ষা উপদেষ্টার সাথে উর্দুভাষীদের একটি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ Logo দুই জেলায় চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা Logo কেরানীগঞ্জে শিক্ষার্থীদের মাঝে চারা বিতরণ; সবুজ বাংলাদেশ গড়তে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • ৬৩০ বার পড়া হয়েছে

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন “শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন”

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য