ঢাকা ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তারই ১৬ স্ত্রী Logo শিক্ষার্থীদের স্বার্থে এই ফলাফল মেনে নেওয়ার আহ্বান: এ.জি.এস সহ ছাত্রদলের ৩ প্রার্থী Logo প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কোন মামলা হবেনা: বিএমএসএফ Logo পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি সমস্যা আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান সম্ভব – উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা Logo পিরোজপুরে জামায়াতের শতাধিক ট্রলার নিয়ে নৌবহর অনুষ্ঠিত  Logo বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও গণমাধ্যমে কৃষি মন্ত্রণালয় বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি Logo পিরোজপুর পুলিশ লাইন্স ফোর্স ব্যারাক ভবনের সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পুলিশ সুপার খাঁন মুহাম্মদ আবু নাসের Logo গবাদি প্রাণীতে যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার ভবিষ্যতে মানব স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo যশোরে বিশেষ অভিযানে আন্তঃ জেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ০৪(চার) সদস্য গ্রেফতার ও ০৭(সাত) টি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার Logo হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসি’র সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • ৬৭৯ বার পড়া হয়েছে

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তারই ১৬ স্ত্রী

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য