ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo দল নিষিদ্ধ করলে নির্বাচন কাদের নিয়ে হবে, প্রশ্ন সালাহউদ্দিনের Logo পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন আমাদের করতেই হবে – সুপ্রদীপ চাকমা Logo বাগাতিপাড়া মডেল থানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার,নাটোর Logo দেশীয় মাছ সংকট নিরসনে উন্মুক্ত জলাশয়ের বিকল্প নেই:মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ উপলক্ষ্যে যশোর জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে- প্রাক প্রস্তুুতি সভা অনুষ্ঠিত Logo পুলিশ অফিস সম্মেলন কক্ষে আগস্ট/২০২৫ খ্রিঃ মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় Logo জামালপুর জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর ফাইনালে বিভাগীয় কমিশনারের আগমন Logo আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা -২০২৫ উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত Logo নাটোর জেলা পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ পরিদর্শন

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • ৬৮২ বার পড়া হয়েছে

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দল নিষিদ্ধ করলে নির্বাচন কাদের নিয়ে হবে, প্রশ্ন সালাহউদ্দিনের

বাংলাদেশের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমার আমেরিকা প্রবাসী নানা এমেরিটাস প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ—

আপডেট সময় ০৪:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

আমার ছোট বেলা থেকে শুনতাম মহামান্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে আমার নানা ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ’র চমৎকার সম্পর্কের কথা। কিন্তু নানা বেশি বলতে চাইতেন না। এবার নানার বাংলাদেশ আগমন উপলক্ষে কিছু তথ্য জানতে পারলাম। নানা ৬০ এর দশকের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। দুই বছর শিক্ষকতা করে আমেরিকায় পিএচডি করতে যান। তারপর থেকে আমেরিকা -কানাডায় মিলে প্রায় ৬০ বছর ধরে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছেন।

জিয়াউর রহমান স্যার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব আর্মি থাকাকালে কানাডার অটোয়ায় গেলে নানা’র বাসায় প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন। সালটা সম্ভবত ১৯৭৩ সাল। প্রথম কমনওয়েলথ সম্মেলনের বিশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন। সে সময় পররাষ্ট্র ক্যাডারের জামিল মজিদ স্যার কানাডায় কর্মরত ছিলেন। তাঁরা বাসায় দাবাও খেলতেন। অফিসিয়াল কাজের বাহিরে নানার বাসায় বা বাহিরে চলা-ফেরা করতেন। নানা বাংলাদেশে এলেও জিয়াউর রহমান স্যার নানা’কেও সময় দিতেন। সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে মহামান্য প্রেসিডেন্ট হলেও অটুট সম্পর্ক ছিল। সেনাবাহিনী প্রধান বা প্রেসিডেন্ট ভবনে নানা দাওয়াতে যেতেন। সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁদের সম্পর্কের কথা জানতেন । আমার নানা Tarique Rahman স্যার সম্পর্কেও স্মৃতি চারণ করেছেন এবং তাঁদের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন।

মোঃ আলমগীর হোসেন,
অফিসার্স ক্লাব ঢাকার একাধিকবার
নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য