ঢাকা ০৪:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা Logo পদ্মা সেতুতে Electronic Toll Collection (ETC) সিস্টেম ব্যবহারের জন্য “বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ” এবং “পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক ও নগদ” এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর Logo স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে বীর সেনানিদের বীরত্বগাঁথা–৩২ Logo মেরিটাইম ইন্ড্রাস্টিকে নিরাপদ ও ডিজিটাল করতে বিএসসিএল ও স্টারনুলার মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর Logo শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতা-বিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন——- তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা Logo কালো ধোঁয়া ও নিষিদ্ধ পলিথিন বন্ধে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মোবাইল কোর্ট অভিযানে জরিমানা ও সতর্কবার্তা Logo কোম্পানির মুনাফার জায়গা গোখাদ্য হতে পারে না-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে -পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
  • ৫২৫ বার পড়া হয়েছে
আলী আহসান রবি: ঢাকা, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ গত বছরের বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন‍্য বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত গৃহ ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস । আজ সকালে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি গত বছরের আগস্ট-সেপ্টম্বর মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করেন।
২০২৪ সালের ওই বন্যায় অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জেলা ফেনী , নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম। অসংখ্য বাড়িঘর সম্পূর্ণরূপে ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। যে সকল পরিবারের বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থাৎ যাদের ঘর নির্মাণের সামর্থ্য নাই এ রকম ৩০০টি পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে ঘর পুনঃনির্মাণ করে দেয়ার নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার প্রধানের পেশা, আয়, ঘর নির্মাণে আর্থিক অসামর্থ্য, দুঃস্থতা, ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ধরন ও স্থানীয় অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে উপকারভোগী পরিবার বাছাই করা হয়। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং জেলা প্রশাসক কর্তৃক মনোনীত অন্যান্য এক বা একাধিক প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত কমিটির যৌথ জরিপের মাধ্যমে উপকারভোগীদের অগ্রাধিকার তালিকা প্রণয়ন করা হয়।
৩০০টি ঘরের মধ্যে ফেনী জেলায় ১১০টি, নোয়াখালী জেলায় ৯০টি, কুমিল্লা জেলায়  ৭০টি ও চট্টগ্রাম জেলায় ৩০টি ঘর বরাদ্দ প্রদান করা হয়। ঘরগুলো যেন দুর্যোগ সহনীয় ও টেকসই হয় সে লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সহযোগিতায় দুটি ডিজাইন প্রস্তুত করা হয়। প্রতিটি ডিজাইনে ২টি মূল কক্ষসহ কমন স্পেস, টয়লেট, রান্নাঘরসহ বারান্দা রয়েছে। প্রথম ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৪৯২ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লক্ষ ২৫ হাজার ৬৯৪ টাকা এবং দ্বিতীয় ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৫০০ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লক্ষ ২৬ হাজার ৬৭৮ টাকা। উপকারভোগীদের নিজ বসতভিটার স্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কোনো একজন উপকারভোগীর জন্য  যেখানে যে ডিজাইন প্রযোজ্য হবে সেভাবেই গৃহগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
ঘরগুলো নির্মাণের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল হতে প্রাথমিকভাবে  ৫০.০০ (পঞ্চাশ) কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ৩০০ টি ঘর নির্মাণে প্রায় ২৪ কোটি ৯৮ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত পরিশ্রম ও দক্ষতার সাথে গৃহগুলোর নির্মাণ কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করেছে। তিনি বলেন, ‘যারা বাড়ি পেয়েছেন সবাইকে অভিনন্দন। দেশের মানুষ আপনাদের পাশে দাঁড়িয়ে যে সাহস জুগিয়েছে সে সাহস সবসময় মনের মধ্যে ধারণ করবেন।’ এই‍ প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই কাজে যারা নিরলস পরিশ্রম করে গৃহহীন পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছে বিশেষ করে স্থানীয় প্রশাসন, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের সদস্যগণ, এলজিইডি’র প্রকৌশলীগণ ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের কর্মকর্তাগণ তাদের প্রত্যেককে আন্তরিক ধন্যবাদ।
প্রকল্পের কাজ সঠিক সময়ে সম্পন্ন করায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি একটি ছোট প্রকল্প। তিনশ ঘর নির্মাণ, কিন্তু এর মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করার যে দৃষ্টান্ত আমরা স্থাপন করলাম তা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে।’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ভবিষ্যতেও এধরনের দায়িত্ব দেয়া হলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তা পালন করার জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকবে।
তিনি জানান, প্রকল্পের আওতায় ২৯৮টি ঘর ইতোমধ্যে নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। ভূমি সংক্রান্ত জটিলতায় দুটি ঘর নির্মাণ করা যায়নি, সেগুলো খুব শিগগিরই নির্মাণ হয়ে যাবে। গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান। ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা জেলার চারজন উপকারভোগী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের পরিচালক মো: মনিরুল ইসলাম পাটোয়ারী।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

আপডেট সময় ১০:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
আলী আহসান রবি: ঢাকা, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ গত বছরের বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন‍্য বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত গৃহ ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস । আজ সকালে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি গত বছরের আগস্ট-সেপ্টম্বর মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করেন।
২০২৪ সালের ওই বন্যায় অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জেলা ফেনী , নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম। অসংখ্য বাড়িঘর সম্পূর্ণরূপে ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। যে সকল পরিবারের বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থাৎ যাদের ঘর নির্মাণের সামর্থ্য নাই এ রকম ৩০০টি পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে ঘর পুনঃনির্মাণ করে দেয়ার নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার প্রধানের পেশা, আয়, ঘর নির্মাণে আর্থিক অসামর্থ্য, দুঃস্থতা, ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ধরন ও স্থানীয় অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে উপকারভোগী পরিবার বাছাই করা হয়। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং জেলা প্রশাসক কর্তৃক মনোনীত অন্যান্য এক বা একাধিক প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত কমিটির যৌথ জরিপের মাধ্যমে উপকারভোগীদের অগ্রাধিকার তালিকা প্রণয়ন করা হয়।
৩০০টি ঘরের মধ্যে ফেনী জেলায় ১১০টি, নোয়াখালী জেলায় ৯০টি, কুমিল্লা জেলায়  ৭০টি ও চট্টগ্রাম জেলায় ৩০টি ঘর বরাদ্দ প্রদান করা হয়। ঘরগুলো যেন দুর্যোগ সহনীয় ও টেকসই হয় সে লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সহযোগিতায় দুটি ডিজাইন প্রস্তুত করা হয়। প্রতিটি ডিজাইনে ২টি মূল কক্ষসহ কমন স্পেস, টয়লেট, রান্নাঘরসহ বারান্দা রয়েছে। প্রথম ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৪৯২ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লক্ষ ২৫ হাজার ৬৯৪ টাকা এবং দ্বিতীয় ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৫০০ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লক্ষ ২৬ হাজার ৬৭৮ টাকা। উপকারভোগীদের নিজ বসতভিটার স্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কোনো একজন উপকারভোগীর জন্য  যেখানে যে ডিজাইন প্রযোজ্য হবে সেভাবেই গৃহগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
ঘরগুলো নির্মাণের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল হতে প্রাথমিকভাবে  ৫০.০০ (পঞ্চাশ) কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ৩০০ টি ঘর নির্মাণে প্রায় ২৪ কোটি ৯৮ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত পরিশ্রম ও দক্ষতার সাথে গৃহগুলোর নির্মাণ কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করেছে। তিনি বলেন, ‘যারা বাড়ি পেয়েছেন সবাইকে অভিনন্দন। দেশের মানুষ আপনাদের পাশে দাঁড়িয়ে যে সাহস জুগিয়েছে সে সাহস সবসময় মনের মধ্যে ধারণ করবেন।’ এই‍ প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই কাজে যারা নিরলস পরিশ্রম করে গৃহহীন পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছে বিশেষ করে স্থানীয় প্রশাসন, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের সদস্যগণ, এলজিইডি’র প্রকৌশলীগণ ও আশ্রয়ণ প্রকল্পের কর্মকর্তাগণ তাদের প্রত্যেককে আন্তরিক ধন্যবাদ।
প্রকল্পের কাজ সঠিক সময়ে সম্পন্ন করায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি একটি ছোট প্রকল্প। তিনশ ঘর নির্মাণ, কিন্তু এর মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করার যে দৃষ্টান্ত আমরা স্থাপন করলাম তা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে।’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ভবিষ্যতেও এধরনের দায়িত্ব দেয়া হলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তা পালন করার জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকবে।
তিনি জানান, প্রকল্পের আওতায় ২৯৮টি ঘর ইতোমধ্যে নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। ভূমি সংক্রান্ত জটিলতায় দুটি ঘর নির্মাণ করা যায়নি, সেগুলো খুব শিগগিরই নির্মাণ হয়ে যাবে। গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান। ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা জেলার চারজন উপকারভোগী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের পরিচালক মো: মনিরুল ইসলাম পাটোয়ারী।