ঢাকা ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ২ বিভাগ এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের Logo আদাবরে পুলিশ সদস্যের ওপর হামলার ঘটনায় নেতৃত্ব দেওয়া কবজি কাটা গ্রুপের দুই ভাইসহ নয়জন গ্রেফতার Logo আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ১৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) Logo জাপানি সংসদ সদস্যরা বাংলাদেশে শ্রম অধিকার পরিস্থিতির উন্নতির প্রশংসা করেছেন Logo সামাজিক নিরাপত্তা শুধু একটি দাতব্য খাত নয়, এটি একটি মানবিক অঙ্গীকার—- উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ Logo কালিগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন Logo বার্ন ইনস্টিটিউট মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের দেখতে যান— স্বাস্থ্য সচিব Logo জুলাই আন্দোলনে রোভার স্কাউটের যে ১০ জন শহীদ হয়েছেন তারা মানবতার দূত ছিলেন—শিক্ষা উপদেষ্টা Logo দুর্নীতি প্রতিরোধে কালিগঞ্জে বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা সম্পন্ন Logo কালিগঞ্জ পাইলট বালিকা বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন সিনিঃ সচিব রফিকুল ইসলাম

চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে দ্রুতই চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৩৩:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
  • ৫৫২ বার পড়া হয়েছে

আলী আহসান রবি: ঢাকা (১৩ জুলাই, ২০২৫ খ্রি.), চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে দ্রুতই বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, সন্ত্রাস, অপহরণ, নারী নির্যাতন, মব সহিংসতা, মাদক চোরাচালান সহ সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার খুব দ্রুতই চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণ সহ সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। সরকার জনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী যেকোনো কার্যক্রম কঠোর হস্তে দমন করবে।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, মিটফোর্ডের নৃশংস হত্যাকান্ডের ঘটনাটিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। তিনি বলেন, এ ঘটনা সহ দেশব্যাপী সাম্প্রতিককালে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটেছে- এসব হত্যাকান্ডে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বদ্ধপরিকর। তিনি আরো বলেন, এসব ঘটনার সুষ্ঠু বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতকরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অত্যন্ত তৎপর ও ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাচ্ছে ও অপরাধীদেরকে গ্রেফতার করছে।

উপদেষ্টা আরো বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকান্ডের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণী (এফআইআর)-তে উল্লিখিত ১৯ জনের মধ্যে ইতোমধ্যে সাত জনকে র‍্যাব, সেনাবাহিনীসহ পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ঢাকার বাইরে গোয়েন্দা দল বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে অবশিষ্ট আসামিদের গ্রেফতারে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ কর্তৃক মঈন ও সেনাবাহিনী কর্তৃক তারেক (দুইজন) কে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। গত শুক্রবার বিকালে আরো দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাছাড়া শুক্রবার রাতেও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনায় ডিবি আরো দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। সবমিলিয়ে এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সাত জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ছয় জনকে ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, তদন্তে আরো আসামি পাওয়া গেলে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে। এ বিষয়ে ডিবির টিম সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ঘটনায় প্রশাসনিক বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো শিথিলতা ছিল কিনা তা সরকার গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখবে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মিটফোর্ড হত্যাকান্ডের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেয়ার পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে খুলনার হত্যাকান্ডেও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সরকার এ মর্মে বিশ্বাস করে যে অপরাধী অপরাধীই তা সে যে দলেরই হোক না কেন। রাজনৈতিক অথবা অন্য কোনো পরিচয়ে কাউকে ছাড় দেয়া হচ্ছে না এবং ভবিষ্যতেও দেয়া হবে না। কোনো অপরাধীকেই পুলিশ প্রশ্রয় দিবে না।

সভায় সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা; মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ; চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারীদের কর্মকান্ড রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ; দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উস্কানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ; নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা; মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ; শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ; গার্মেন্টস/শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা; গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ; অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা; আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ; জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহিদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি; সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি; রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে আলোচনা হয়।

সভায় আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্যবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

২ বিভাগ এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে দ্রুতই চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় ০৩:৩৩:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

আলী আহসান রবি: ঢাকা (১৩ জুলাই, ২০২৫ খ্রি.), চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে দ্রুতই বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, সন্ত্রাস, অপহরণ, নারী নির্যাতন, মব সহিংসতা, মাদক চোরাচালান সহ সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার খুব দ্রুতই চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণ সহ সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। সরকার জনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী যেকোনো কার্যক্রম কঠোর হস্তে দমন করবে।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, মিটফোর্ডের নৃশংস হত্যাকান্ডের ঘটনাটিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। তিনি বলেন, এ ঘটনা সহ দেশব্যাপী সাম্প্রতিককালে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটেছে- এসব হত্যাকান্ডে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বদ্ধপরিকর। তিনি আরো বলেন, এসব ঘটনার সুষ্ঠু বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতকরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অত্যন্ত তৎপর ও ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাচ্ছে ও অপরাধীদেরকে গ্রেফতার করছে।

উপদেষ্টা আরো বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকান্ডের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণী (এফআইআর)-তে উল্লিখিত ১৯ জনের মধ্যে ইতোমধ্যে সাত জনকে র‍্যাব, সেনাবাহিনীসহ পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ঢাকার বাইরে গোয়েন্দা দল বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে অবশিষ্ট আসামিদের গ্রেফতারে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ কর্তৃক মঈন ও সেনাবাহিনী কর্তৃক তারেক (দুইজন) কে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। গত শুক্রবার বিকালে আরো দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাছাড়া শুক্রবার রাতেও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনায় ডিবি আরো দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। সবমিলিয়ে এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সাত জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ছয় জনকে ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, তদন্তে আরো আসামি পাওয়া গেলে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে। এ বিষয়ে ডিবির টিম সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ঘটনায় প্রশাসনিক বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো শিথিলতা ছিল কিনা তা সরকার গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখবে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মিটফোর্ড হত্যাকান্ডের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেয়ার পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে খুলনার হত্যাকান্ডেও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সরকার এ মর্মে বিশ্বাস করে যে অপরাধী অপরাধীই তা সে যে দলেরই হোক না কেন। রাজনৈতিক অথবা অন্য কোনো পরিচয়ে কাউকে ছাড় দেয়া হচ্ছে না এবং ভবিষ্যতেও দেয়া হবে না। কোনো অপরাধীকেই পুলিশ প্রশ্রয় দিবে না।

সভায় সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা; মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ; চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারীদের কর্মকান্ড রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ; দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উস্কানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ; নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা; মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ; শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ; গার্মেন্টস/শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা; গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ; অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা; আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ; জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহিদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি; সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি; রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে আলোচনা হয়।

সভায় আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্যবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।