ঢাকা ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা Logo পদ্মা সেতুতে Electronic Toll Collection (ETC) সিস্টেম ব্যবহারের জন্য “বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ” এবং “পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক ও নগদ” এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর Logo স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে বীর সেনানিদের বীরত্বগাঁথা–৩২ Logo মেরিটাইম ইন্ড্রাস্টিকে নিরাপদ ও ডিজিটাল করতে বিএসসিএল ও স্টারনুলার মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর Logo শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতা-বিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন——- তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা Logo কালো ধোঁয়া ও নিষিদ্ধ পলিথিন বন্ধে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মোবাইল কোর্ট অভিযানে জরিমানা ও সতর্কবার্তা Logo কোম্পানির মুনাফার জায়গা গোখাদ্য হতে পারে না-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে -পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

জোরপূর্বক জমি দখলের প্রতিবাদে বাউফলে সংবাদ সম্মেলন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:৩২:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪
  • ৫৮১ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ খলিলুর রহমান(বাউফল, পটুয়াখালী): পটুয়াখালীর বাউফলে জোরপূর্বক জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জাহাঙ্গীর হোসেন (৬০) নামে এক ভ’ক্তোভোগী। বাউফল পৌরসভার ৮ নস্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তিনি। আজ সোমবার দুপুর ১ টায় বাউফল পৌরসভার হাসপাতাল সড়কে আল মদিনা আবাশিক হোটেলের একটি কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এ সময় জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নাজিরপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ওসমান মৃধার মৃত্যুর পরে পটুয়াখালী আদালত কর্তৃক তাঁর নাবালক দুই ছেলে মো. রফিক ও শফিক এবং কন্যা সামচুন্নাহারের অভিবাবকশীপ আদেশ প্রাপ্ত হয়ে ওসমানের স্ত্রী জমিলা খাতুন দাতা হয়ে একই বাড়ীর মোহাম্মদ আলীর ছেলে আব্দুর রহিমের কাছে ১৫ শতাংশ জমি বিক্রি করেন। পরবর্তীতে আব্দুর রহিম দাতা হয়ে ওই জমি থেকে মোঃ এমদাদ হোসেন নামে এক ব্যক্তির কাছে ৮.৫০ শতাংশ ও মোঃ বেলায়েত হোসেন নামে অপর একজনের কাছে ৩.৫০ শতাংশ জমি বিক্রি করেন। এরপর মোঃ বেলায়েতের কাছ থেকেও আবার ওই ৩.৫০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন এমদাদ হোসেন। পরবর্তীতে মোঃ এমদাদ হোসেন ও তাঁর ভাই মো. মিজানুর রহমান এবং মা ভানু বিবি ও মামী সাফিয়া খাতুনের কাছ থেকে ১৯৯০ সালের ২৮ অক্টোবর বাউফল পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৌজা- ৮৬, খতিয়ান-৭৩৬, দোগ নং- ৫৩৪৪,৫৩৮৫,৫৩৮৬ থেকে মোট ২৩.৫০ শতাংশ জমি আমি( জাহাঙ্গীর হোসেন) ক্রয় করি । যাহা দীর্ঘ ৩৪ বছর পর্যন্ত ভোগদখল করে আসছি। গত ৮ আগষ্ট দুপুর ২ টার দিকে অভিভাবকশীপ প্রাপ্ত হয়ে জমিলা খাতুনের বিক্রি করা ওই জমিতে তাঁর ছেলে মোঃ রফিক ও মোঃ শফিক এবং মেয়ে মোসাঃ শামচুন্নাহারের নেতৃত্বে স্থানীয় জয়নাল আবেদিনের ছেলে মোঃ মজিবর মোল্লা এবং জব্বার মাতুব্বরের ছেলে মোঃ সহিদুল ইসলামসহ ১৫/২০ জনের একটি দল আমার বসতঘরের সামনে দখলীয় ওই জমিতে হঠাৎ করে জোরপূর্বক একটি টিনের ছাপড়া ঘর তুলে দখল করেন। এ বিষয় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বন‍্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গৃহ হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

জোরপূর্বক জমি দখলের প্রতিবাদে বাউফলে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ০৯:৩২:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

 

মোঃ খলিলুর রহমান(বাউফল, পটুয়াখালী): পটুয়াখালীর বাউফলে জোরপূর্বক জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জাহাঙ্গীর হোসেন (৬০) নামে এক ভ’ক্তোভোগী। বাউফল পৌরসভার ৮ নস্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তিনি। আজ সোমবার দুপুর ১ টায় বাউফল পৌরসভার হাসপাতাল সড়কে আল মদিনা আবাশিক হোটেলের একটি কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এ সময় জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নাজিরপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ওসমান মৃধার মৃত্যুর পরে পটুয়াখালী আদালত কর্তৃক তাঁর নাবালক দুই ছেলে মো. রফিক ও শফিক এবং কন্যা সামচুন্নাহারের অভিবাবকশীপ আদেশ প্রাপ্ত হয়ে ওসমানের স্ত্রী জমিলা খাতুন দাতা হয়ে একই বাড়ীর মোহাম্মদ আলীর ছেলে আব্দুর রহিমের কাছে ১৫ শতাংশ জমি বিক্রি করেন। পরবর্তীতে আব্দুর রহিম দাতা হয়ে ওই জমি থেকে মোঃ এমদাদ হোসেন নামে এক ব্যক্তির কাছে ৮.৫০ শতাংশ ও মোঃ বেলায়েত হোসেন নামে অপর একজনের কাছে ৩.৫০ শতাংশ জমি বিক্রি করেন। এরপর মোঃ বেলায়েতের কাছ থেকেও আবার ওই ৩.৫০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন এমদাদ হোসেন। পরবর্তীতে মোঃ এমদাদ হোসেন ও তাঁর ভাই মো. মিজানুর রহমান এবং মা ভানু বিবি ও মামী সাফিয়া খাতুনের কাছ থেকে ১৯৯০ সালের ২৮ অক্টোবর বাউফল পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৌজা- ৮৬, খতিয়ান-৭৩৬, দোগ নং- ৫৩৪৪,৫৩৮৫,৫৩৮৬ থেকে মোট ২৩.৫০ শতাংশ জমি আমি( জাহাঙ্গীর হোসেন) ক্রয় করি । যাহা দীর্ঘ ৩৪ বছর পর্যন্ত ভোগদখল করে আসছি। গত ৮ আগষ্ট দুপুর ২ টার দিকে অভিভাবকশীপ প্রাপ্ত হয়ে জমিলা খাতুনের বিক্রি করা ওই জমিতে তাঁর ছেলে মোঃ রফিক ও মোঃ শফিক এবং মেয়ে মোসাঃ শামচুন্নাহারের নেতৃত্বে স্থানীয় জয়নাল আবেদিনের ছেলে মোঃ মজিবর মোল্লা এবং জব্বার মাতুব্বরের ছেলে মোঃ সহিদুল ইসলামসহ ১৫/২০ জনের একটি দল আমার বসতঘরের সামনে দখলীয় ওই জমিতে হঠাৎ করে জোরপূর্বক একটি টিনের ছাপড়া ঘর তুলে দখল করেন। এ বিষয় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।