ঢাকা ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র‌্যাঙ্ক ব্যাজ পরানো Logo হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিকের হাতে ফিরিয়ে দিল লালমনিরহাট জেলা পুলিশ Logo মুন্সীগঞ্জে নবপদোন্নত পুলিশ কর্মকর্তাদের র‌্যাঙ্ক ব্যাজ পরালেন পুলিশ সুপার Logo সাতক্ষীরায় ডা. শহিদুলকে মনোনয়ন না দেওয়ায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বিক্ষোভ ও সমাবেশ Logo ডিবি যশোর অভিযান: চুরি হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার, ২ চোর গ্রেফতার Logo সাতক্ষীরায় নবাগত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার যোগদান, পুলিশ সুপারের ফুলেল শুভেচ্ছা Logo ভূমি সেবার মানোন্নয়নে জনগণই প্রথম অগ্রাধিকার Logo চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস আটক করলো ৩৯ মেট্রিক টন আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি Logo ঝটিকা মিছিল পরিকল্পনা ও অর্থায়নে ৩৪ জন নেতাকর্মী গ্রেফতার Logo মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২০ জন গ্রেফতার
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • ৭৮২ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র‌্যাঙ্ক ব্যাজ পরানো

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।